চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের আট হাজার সদস্য মাঠে থাকবেন। ২৬ জানুয়ারি, মঙ্গলবার সকালে পুলিশ সদর দফতর পাঠানো মোবাইল এসএমএসে এ তথ্য জানানো হয়।
২৭ জানুয়ারি, বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
করোনার কারণে একবার স্থগিত হওয়ায় এবার দুই দফায় রেকর্ড ৩১ দিন প্রচারণার সুযোগ পেয়েছেন প্রার্থীরা। আবার মেয়র পদে এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে চট্টগ্রামে। এবার প্রার্থীর সংখ্যাও ভেঙেছে অতীতের সব রেকর্ড। আবার এবারই প্রথম আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দলীয় প্রধান দুই প্রার্থী শেষ দিন পর্যন্ত সংযত ছিলেন গণসংযোগে। ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সোমবার বিকেল থেকে নগরে নেমেছে ২৫ প্লাটুন বিজিবি ও ২০ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
প্রচার শেষ হয়ে যাওয়ায় প্রার্থীদের সব মনোযোগ এখন ৭৩৫ ভোটকেন্দ্রে। ভোটের দিন কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ রাখতে ‘নিবেদিতপ্রাণ’ নেতাকর্মীদের দিয়ে তিন স্তরের ‘কেন্দ্র কমিটি’ গঠন করছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।
মামলার কারণে কেন্দ্র কমিটি গঠন করতে গিয়ে এখন বেকায়দায় বিএনপি। আর আওয়ামী লীগ চাপে আছে কাউন্সিলর পদে থাকা বিদ্রোহী প্রার্থীদের নিয়ে। ৪১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৩২টিতেই রয়েছেন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী।