জানা গেছে, ভ্যাট কমানো হলে দেশের ৯ কোটির বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কম দামে এই সেবা নিতে পারবেন।
ডিসেম্বরে কি সে সম্ভাবনা আছে? এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থমন্ত্রী আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এটা কার্যকর করা নির্দেশ দিয়েছেন।
তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী বলেন, আমরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে অনুরোধ করেছি, যখন গ্রাহক পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট আছে, তখন তার আগের স্তরগুলোতেও ভ্যাট ১৫ শতাংশের জায়গায় ৫ শতাংশ করা হোক। এর ফলে সামগ্রিকভাবে ইন্টারনেটে যে মূল্য ছিল তা কমে যাবে।
একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে ইন্টারনেটের দাম কমতে পারে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক একটি সিদ্ধান্তের বরাত দিয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এমন আভাস দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, বাজেটে ইন্টারনেটের ভ্যাট ৫ শতাংশ করা হয়েছে। কিন্তু গ্রাহকের আগের যে স্তরগুলো ছিল, সে স্তরগুলোতে ভ্যাট ১৫ শতাংশ রেখে দেয়া হয়।
তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী বলেন, এটার ফলে যারা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার তাদের ব্যয় আরও বেড়ে যায়। কারণ ৫ শতাংশ ভ্যাট থেকে আগের ভ্যাট সমন্বয় করার কোনও সুযোগ নে
এ কী বলছেন বিজ্ঞানীরা! জানেন কি মঙ্গলে বসবাস শুরু ২৫ বছরের মধ্যেই!
মঙ্গল গ্রহে আগামী ২৫ বছরের মধ্যে মানুষের বসবাস নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা বলছে, ২০২০ সালে এই লাল গ্রহটিতে বাসযোগ্যতা যাচাই করতে একটি রোভার পাঠানো হবে। পাশাপাশি মঙ্গলে বসবাস নিশ্চিত করার আগে প্রযুক্তিগত ও স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা নিয়ে কাজ চালিয়ে যেতে হবে যাতে করে সব রকম প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যায়।
বর্তমানে মহাকাশ ভ্রমণে যে সকল রকেট ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে মঙ্গলে পৌঁছাতে প্রায় ৯ মাস সময় লাগবে।
মঙ্গলবার নাসার সাবেক নভোচারী টম জনস জানান, মঙ্গলে প্রাণঘাতি রেডিয়েশন রয়েছে যা লক্ষ্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার মত। সেখানে হাড় ক্ষয়িষ্ণুতা একটি মারাত্মক সমস্যা যা সমাধান করা বেশ কঠিন। তবে ভবিষ্যতে কোনো ভ্রমনকারী পাঠানোর আগে কিছু সমস্যার সমাধান অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। নাসার বর্তমান বাজেটে না হলে তা অবশ্যই বাড়তে হবে। কিন্তু অন্তত ২৫ বছরের আগে তা সমাধান করা সম্ভব নয়। তিনি আরো উল্লেখ করেন, বর্তমানে মহাকাশ ভ্রমণে যে সকল রকেট ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে মঙ্গলে পৌঁছাতে প্রায় ৯ মাস সময় লাগবে।
তিনি বলেন, মঙ্গলের গড় দূরত্ব প্রায় ২২৫ মিলিয়ন কিলোমিটার। তাই এখানকার বৈজ্ঞানিক সমস্যাগুলো এত সহজেই সমাধানযোগ্য নয়। এ নিয়ে আরো গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে।