বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাকি আর মাত্র ৮ মাস। ১০ দলের অংশ গ্রহণে ইংল্যান্ডের ১১টি ভেন্যুতে ৪৮ ম্যাচের লড়াই হবে একটি স্বপ্নীল ট্রফির জন্য। সারা বিশ্বে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি আর বিশ্বকাপের উন্মাদনা ছড়িয়ে দিতে গেল আগস্টে আইসিসি’র প্রধান কার্যালয় দুবাই থেকে শুরু হয়েছে ২০১৯ আইসিসি বিশ্বকাপ ট্রফির বিশ্ব ভ্রমণ। পাঁচটি মহাদেশের মোট ২১টি দেশের ৬০টি শহরে দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে ক্রিকেট বিশ্বকাপের এই স্বপ্নীল ট্রফিটি। ক্রিকেটে অপরিচত দেশ রুয়ান্ড নাইজেরিয়া জার্মানি ফ্রান্সের মতো দেশেগুলোতে ৯ মাসের বিশ্ব ভ্রমণ শেষে বিশ্ব আসর শুরুর ঠিক ১০০দিন আগে ক্রিকেটের তীর্থভূমি ইংল্যান্ডে পৌঁছাবে বিশ্বকাপ ট্রফি। বিশ্ব ভ্রমণে ট্রফিটির আইসিসি’র শুভেচ্ছদূত নির্বাচিত করা হয়েছে ক্যারিবীয় কিংবদন্তি ব্রায়েন লারাকে। আইসিসি’র প্রচারণ উদ্দেশ্য একটাই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বিতে নেয়া।
বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী বলেন, প্রাথমিকভাবে ঢাকা-চট্টগ্রাম থাকবে। তারপর আইসিসির সাথে কথা বলে যদি অন্য কোন বিভাগীয় শহরে নেওয়ার সুযোগ থাকে তাহলে নেওয়া হবে।
তবে, বাংলাদেশের ৪টি শহরের দর্শকদের জন্য কোন কোন স্থানে রাখা হবে বিশ্বকাপ ট্রফি সে ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি ক্রিকেট বোর্ড।
অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশে আসছে আইসিসি বিশ্বকাপ ট্রফি। ২০১৯ ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের ট্রফিটি বাংলাদেশের কয়েকটি বিভাগে সাতদিন থাকবে বলে ‘সময় সংবাদে’ নিশ্চিত করেছেন বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। বিশ্ব ভ্রমণের অংশ হিসেবে রাজধানী ঢাকা ছাড়াও, খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে দর্শকদের জন্য প্রদর্শনের পরিকল্পনা আছে ক্রিকেট বোর্ডের।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আগামী অক্টোবরের মাঝামাঝিতে সময়ে ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের ট্রফি বাংলাদেশে আসবে। ক্রিকেটকে বিশ্বায়নের যে পরিকল্পনা বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে আসছে।
তারই অংশ হিসেবে অক্টোবরে বাংলাদেশে আসছে ২০১৯ আইসিসি বিশ্বকাপ ট্রফি। থাকবে ৭দিন। রাজধানী ঢাকা ছাড়াও, সিলেট খুলনা ও চট্টগ্রামের ক্রিকেটপ্রেমীরা এই ট্রফি দর্শনের সুযোগ পাবেন। এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী।