বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের স্ত্রী কারিনা কাপুর এবং খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের স্ত্রী টুইঙ্কেল খানা তার খুবই ঘনিষ্ঠ দুজন বন্ধু। এ কথা বলিউডের সকলেরই জানা। এই দুজন থেকেই যেকোনো একজনকে বেছে নিতে বলা হয় করণ জোহারকে। প্রথমে বেগ পেলেও শেষমেষ তিনি কারিনাকেই এগিয়ে রাখেন। বলেন, ‘সুযোগ থাকলে কারিনাকে বিয়ে করতাম।’
বলিউডের নামকরা পরিচালক ও প্রযোজক করণ জোহার। তার হাতেই তৈরি হয়েছে ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’, ‘কাভি খুশি কাভি গাম’, ‘কাভি আলবিদা না কেহনা’, ‘মাই নেম ইজ খান’ এবং ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’-এর মতো সুপারহিট ছবিগুলো। যার কারণে সেরা পরিচালক হিসেবে একাধিক বার জিতেছেন ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড।
ছবি পরিচালনা ছাড়াও আরও একটি বিশেষ গুণ রয়েছে এই চলচ্চিত্র নির্মাতার। নিজের জীবন সম্পর্কে বরাবরই তিনি খোলামেলা কথা বলতে পছন্দ করেন। মনের কোনো কথাই লুকিয়ে রাখেন না। প্রকাশ করে দেন নির্দ্বিধায়। এবারও তাই করলেন। অপকটে স্বীকার করলেন, সুযোগ পেলে তিনি নাকি অভিনেত্রী কারিনা কাপুরকে বিয়ে করতেন।
তার জনপ্রিয় সেলিব্রেটি টক শো ‘কফি উইথ করণ’-এ রবিবারের এপিসোডে কোনো রাখঢাক না করেই এ কথা জানিয়ে দেন পরিচালক। এদিন অভিনেতা আমির খানের বিপক্ষে প্রথমবার তিনি র্যাপিড ফায়ার রাউন্ড খেলেন। সেখানে বিশেষ বিচারক ছিলেন আইটেম গার্ল মালাইকা অরোরা। এই রাউন্ডেই বলিউডে তার বেস্ট গার্ল ফ্রেন্ডের কথা প্রকাশ করেন করণ।
জেনেনিন পেট খারাপ হলে নিশ্চিন্তে যেই খাবারগুলো খাবেন
পেটে সমস্যা হতে পারে যখন তখন। অতিরিক্ত খাওয়া, স্ট্রেস এমনকি অসুস্থতার কারণে পেট খারাপ হতে পারে, কিছুক্ষণ পরপর বাথরুমে ছুটতে হতে পারে। পেটে সমস্যা হলে কম ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার খেতে হবে, এটা জানেন সবাই। এছাড়া দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, চিনি, তেল-চর্বিও বাদ দিতে হবে। তাহলে কী খাবেন? জেনে নিন পেট খারাপের সময়েও খাওয়া যায় এমন কিছু খাবারের কথা-
১) শুকনো টোস্ট
পেট খারাপ হলে পেট খালি রাখতে নেই। তাহলে বমি বমি ভাব আরও বাড়ে, কারণ পেটে কিছু না থাকায় এসিড বেড়ে যায়। এ কারণে কয়েক ঘণ্টা পর পর সাধারণ টোস্ট বা ক্র্যাকার খেতে পারেন।
২) কলা
কলা এমন একটি খাবার যা হজম করা সহজ এবং পেটে কোনো সমস্যা তৈরি করে না। এতে খাদ্য আঁশ বেশি থাকায় তা পরিপাকতন্ত্রকে আরাম দেয়। কলা ডায়ারিয়া সারাতেও সাহায্য করে।
৩) ডিম
অসুস্থ অবস্থায় শরীরের প্রোটিন দরকার হয়। কিন্তু রেড মিট বা ভাজা খাবার পেটের আরও বেশি সমস্যা তৈরি করে। সেক্ষেত্রে ডিম প্রোটিনের উৎস হিসেবে ভালো। অল্প তেল বা মাখন দিয়ে ডিম ঝুরি বা স্ক্র্যাম্বল করে খেতে পারেন।
৪) ওটস
ওটসের মতো হোল গ্রেইন খাবার পেটের সমস্যা কমানোর পাশাপাশি ভবিষ্যতেও সমস্যা হওয়া রোধ করে। তবে কম পরিমাণে খেতে হবে ওটস। বেশি খেলে বমি ভাব, পেট ফাঁপা, পেট ব্যথা ও গ্যাস বাড়িয়ে দিতে পারে।
৫) টমেটো
শুধু টমেটো নয়, এর পাশাপাশি অন্যান্য সবজি, ডাল ও বাদাম পেটের সমস্যায় কাজে আসতে পারে। তবে এসিডিটির সমস্যা থাকলে টমেটো এড়িয়ে চলাই ভালো।
৬) আদা
বমি ভাব দূর করতে আদা দারুণ কাজে আসে। এর জন্য আদা কুচি চিবিয়ে খেতে পারেন বা আদা চা পান করতে পারেন। তবে সাবধান থাকুন। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য আদা নিরাপদ হলেও শিশুদেরকে আদা দেওয়া উচিত নয়।
৭) পানি ও কফি
অনেক সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য কষ্ট পেয়ে থাকেন অনেকে। কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে পানির অভাবে। যথেষ্ট পানি পান করলে এই সমস্যা এড়ানো যায়। এছাড়া সকালে কফি পান করলেও সমস্যাটি এড়ানো যায়।
আরো পড়ুনঃ
যে ৫টি কারণে পুরুষের গোপন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়, সময় থাকতে জেনে নিন !!
প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষের মিলনাকাঙ্ক্ষা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বর্তমানে এতো ভেজাল এবং অলসতা আমাদেরকে ঘিরে ধরে আছে যে এর মধ্যে গোপনক্ষমতা কমে যেতে থাকা খুব একটা অস্বাভাবিক নয়।
একসময় ৫০-৬০ বছরেও পুরুষের গোপন ক্ষমতা অটুট থাকতো,কিন্তু এখন বয়স ৩০ এর উপরে গেলেই সবাই মিলনাকাঙ্ক্ষা এবং শক্তি হারাতে শুরু করে। এর জন্য দায়ী কি আমরা নিজেরাই না?
যে কাজগুলো আপনার গোপন ক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে
১। ধূমপান ও মদ্যপান: দিনে দিনে ধূমপান যেন নিঃশ্বাস নেওয়ার মতোই স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে আর মদ্যপান আভিজাত্যে। অনেকে তো এর সাথে সাথে আরও মারাত্মক ক্ষতিকারক নেশায় আক্রান্ত হয়ে পড়ছে।গবেষণায় দেখা গেছে যে সকল পুরুষের ইডি বা পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যা আছে তাদের বেশির ভাগই ধূমপান বা মদ্যপান করেন।
২। দুশ্চিন্তা: পুরুষের জীবন সঙ্গী এখন আর তার স্ত্রী নন বরং দুশ্চিন্তা। এটি ধীরে ধীরে আপনার শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট করে দিতে থাকে যার থেকে বাদ যায় না গোপন ক্ষমতাও।
৩। ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন বেশি থাকলে গোপন সঙ্গমের ইচ্ছাও কমে যেতে থাকে। তাই বলে ভাবছেন ওজন কম থাকা ভালো? সেটাও না। ওজন স্বাভাবিকের থেকে কম থাকলে সেটাও গোপন ক্ষমতা কমিয়ে আনে।
৪। ব্যায়াম না করা: গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের গোপন ক্ষমতা অন্যান্যদের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণও বৃদ্ধি পায় যা আপনার গোপনাকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৫। ড্রাগ: অনেকেই ড্রাগ নিয়ে থাকেন যার ক্ষতিকারক দিক সম্বন্ধে কম বেশি সবাই জানেন। তবে এছাড়াও কিছু কিছু ঔষধ (যেমন- ব্যথানাশক, গর্ভরোধী ঔষধ) আছে যেগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনার গোপনাক্ষমতা কমিয়ে আনে।