জানা গেছে, রিধইল গ্রামের এক কৃষক মেয়ে শিশু ৭ কে গত রবিবার বেলা ১১ টার দিকে আচার ও চানাচুরের লোভ দেখিয়ে একই গ্রামের মৃত বাছেদ ফকিরের ছেলে আবু বক্কর (৪৫) তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর শিশুটির মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে শিশুটি চিৎকার করলে লোকজন আসলে শিশুটিকে ছেড়ে দেয় সে।
আচারের লোভ দেখিয়ে – বগুড়া নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের রিধইল গ্রামে আচারের লোভ দেখিয়ে ৭ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) সকালে শিশুটির বাবা সাংবাদিকদের ঘটনাটি জানান।
এরপর শিশুটি বাড়ি গিয়ে তার মা-বাবাকে ঘটনাটি খুলে বলে। পরে তার মা-বাবা বিষয়টি গ্রামের মানুষকে জানিয়ে গত সোমবার রাতে নন্দীগ্রাম থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে।
এ বিষয়ে নন্দীগ্রাম থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ওই বিষয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিয়ে করে বউ কে নিজের বাড়ি নেওয়ার পথে স্বামী-স্ত্রী নিহত
বিয়ের মাত্র দেড় ঘন্টার মাথায়ই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হলেন স্বামী-স্ত্রী উভয়েই।
এমনই বেদনাদায়ক ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে। বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে হেলিকপ্টারে করে যাত্রার সময়ই এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত উইল বেইলর ও তার স্ত্রী বেইলি অ্যাকারম্যান উভয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছিলেন। বিয়ের পর তারা কণের পরিবারের এক হেলিকপ্টারে করে যাত্রা করেন।
এর কিছুক্ষন পরেই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে আছড়ে পরে হেলিকপ্টারটি। এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি তারা কি শুধু ভ্রমনের উদ্দেশ্যেই হেলিকপ্টারে চরেছিলেন নাকি অন্যত্র যাওয়াই তাদের উদ্দেশ্য ছিল।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ দুর্ঘটনাটি নিশ্চিত করেছে এবং দুর্ঘটনা¯থলে অভিযান পরিচালনা করেছে।
দুর্ঘটনায় হেলিকপ্টারের পাইলটও নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের মৃত্যুর পর বিয়েতে উপস্থিত অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক প্রকাশ করেছেন।
বাসর রাতেই গ্রেফতার আসামি! অত:পর
শনিবার রাতে তাকে নতুন স্ত্রীর পাশ থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে বলা হয়েছে, দাউদ জামায়াত কর্মী। তিনি নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন।
বিয়ের একদিন পর মধুচন্দ্রিমার রাতে গ্রেফতার হলেন আবু দাউদ মুন্সি নামে এক কাপড় ব্যাবসায়ী। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বৈডাঙ্গা গ্রামের টেঙ্গর আলী মুন্সীর ছেলে।
স্থানীয় সাগান্না ইউনিয়নের মেম্বর আমিনুল ইসলাম জানান, চার মাস আগে আবু দাউদের প্রথম স্ত্রী মারা যান। এরপর তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেন। তবে বিয়ের পরদিন গ্রেফতার হয়েছেন কিনা তা আমার জানা নেই।
দাউদের ছেলে একরামুল হক জানান, মায়ের মৃত্যুর পর সংসার দেখাশোনার জন্য তার পিতা গত শুক্রবার সদর উপজেলার যাদবপুর গ্রামের আসমা খাতুনকে বিয়ে করেন। ছেলের ভাষ্যমতে, তার পিতা জামায়াতের সমর্থক ছিলেন। পুরানো দুইটি মামলায় জামিনে আছেন।
নতুন করে কোন মামলা ছিল না। বিয়ের একদিন পর তার পিতাকে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এতে তার নতুন মায়ের খুবই মন খারাপ হয়।
একরামুলের দুই ভাই বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন। পিতার গ্রেফতারে তারাও ভেঙ্গে পড়েছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ সদর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার কনক কান্তি জানান, বিষয়টি যদিও সেনসেটিভ। তারপরও আমার অজানা। ঘটনার দিন আমাদের একাধিক টিম অভিযানে ছিল। কারা গ্রেফতার করেছে তা আমার জানা নেই।